মানুষের মস্তিষ্ক কি-এটি কিভাবে কাজ করে
মানুষের মস্তিষ্ক হলো সকল কাজের জন্য সবচেয়ে
গুরুত্বপূণ একটি অঙ্গ। যা মানুষের শরীরের যেকোন জায়গাতে কিছু হলো সঙ্গে সঙ্গে
সেখানে খবর চলে যায়। আজ আমরা এই সম্পর্কে গুরুত্বপূণ কিছু তথ্য জানবো ।
তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
মানুষের মস্তিষ্ক
আপনার মস্তিষ্ক হল তার মাইন নিউরোন সংগঠিত হলো স্পন্জির মতো একটি অঙ্গ, যা তার মন ও শরীরের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করে। মস্তিষ্কের কাজ অনেক বিভিন্ন, যেমন:
১. বুদ্ধিমত্তা ও নির্ণায়ক ক্ষমতা: মস্তিষ্ক আপনার বুদ্ধিমত্তা নির্ধারণ করে, একারণে মানুষ সৃষ্টি করতে এবং সামগ্রিক জীবনে নির্ণায়ক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম।
২. মনোভাব নিয়ন্ত্রণ: মস্তিষ্ক আপনার মনোভাব নিয়ন্ত্রণ করে, যা তার সমাজে সামগ্রিকভাবে সহজলভ্য করে।
৩. শরীরের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ: মস্তিষ্ক শরীরের বিভিন্ন অংশের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে, যাতে শরীর সামগ্রিকভাবে সুস্থ থাকে।
৪. গবেষণা ও শেখার ক্ষমতা: মস্তিষ্ক আপনার গবেষণা করতে সহায়তা করে এবং নতুন কিছু শিখতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের গঠন
মস্তিষ্ক মানব মস্তিষ্কের গঠন অত্যন্ত জটিল একটি অঙ্গ। এটি মোটামুটি তিনটি মৌলিক অংশ থেকে গঠিত: মস্তিষ্কের অন্তর্ভুক্ত ক্ষেত্র (কোর্টেক্স), মধ্যকেন্দ্রীয় অংশ (সাবকর্টিক্স), এবং মস্তিষ্কের মধ্যভাগ (মেডুলা)। মস্তিষ্কের বাহ্যিক পরিবেশের সাথে যোগাযোগ করা হয় মস্তিষ্কের অন্তর্ভুক্ত ক্ষেত্রের মাধ্যমে। এই ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নার্ভ সেলস ও অন্যান্য সেলস রয়েছে, যা মনোবিজ্ঞানিক অধ্যয়নের বিষয় হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্কের মধ্যকেন্দ্রীয় অংশ হল মস্তিষ্কের পায়ারা যা সেলস, সিংকাস, ও পুরুষ-মহিলা প্রত্যাবর্তন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিবিম্বন হয়। মস্তিষ্কের মধ্যভাগ মেডুলা হল মস্তিষ্কের সর্বাধিক প্রাচীন অংশ যা স্বাধীনভাবে প্রতিষ্ঠিত অংশ গুলিকে নিয়ে আবিষ্কৃত।
মস্তিষ্কের মৌলিক পার্টস
মস্তিষ্কের মৌলিক পার্টস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তারা হল:
১. মেডুলা অবলম্বন করে মস্তিষ্কের পিছনের অংশে অবস্থিত একটি অংশ। এটি প্রাথমিকভাবে হৃদয়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, বিশ্রাম ও জাগরুকতা নিয়ন্ত্রণ করে।
২. পন্ডিলি মস্তিষ্কের পিছনের দিকে অবস্থিত একটি অংশ। এটি বিভিন্ন শরীরের প্রতিক্রিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যেমন অভ্যন্তরীণ জীবাণু বা গ্রীষ্মকেন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত নির্দেশ দেয়।
৩. মধ্যব্রাহ্মণ মস্তিষ্কের মধ্যে অবস্থিত একটি অংশ। এটি বিভিন্ন ধরনের সংবেদনশীলতা নিয়ন্ত্রণ করে, যেমন শুনানি, স্পর্শ এবং স্বাদ।
৪. প্রিয়াম্পাল মস্তিষ্কের মধ্যে অবস্থিত একটি অংশ। এটি মনের স্থিতি ও মানসিক অবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং হৃদয়ের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে।
৫. অক্সিপিটাল লোব মস্তিষ্কের পিছনের অংশে অবস্থিত একটি অংশ। এটি দৃশ্য প্রকাশে, চার্ম স্পর্শে এবং বৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এই পাঁচটি মৌলিক পার্টস মস্তিষ্কের প্রধান অংশগুলির মধ্যে অংশীদার। তাদের সমন্বয়ে মস্তিষ্ক প্রার্থক্য এবং প্রদর্শনী নিয়ন্ত্রণ করে।
আরো পড়ুন : চিকন ও সুন্দর হওয়ার ১
মস্তিষ্কের প্রধান প্রধান অংশ
১. মস্তিষ্কের ক্ষেত্র (Cerebral Cortex): এটি মনোস্থির কার্যকারিতা এবং বিভিন্ন শারীরিক গতিবিধির নিয়ন্ত্রণ করে।
২. মধ্যমান মস্তিষ্ক (Cerebellum): এটি শরীরের স্থিরতা এবং সানায়ের নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. মস্তিষ্কের ডাল (Brainstem): এটি মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশগুলির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং মৌখিক বাহ্যিক অংশের নিয়ন্ত্রণ করে।
এই তিনটি অংশ মস্তিষ্কের প্রধান অংশগুলি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এদের মধ্যে মস্তিষ্কের ক্ষেত্র বা সেরেবেলাম বিশেষভাবে মনোস্থির কার্যকারিতা এবং সানায়ের নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কের ডাল অস্বতন্ত্র মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশগুলির নিয়ন্ত্রণ ও যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়।
মস্তিষ্কের কাজ
মস্তিষ্কের কাজ অনেক বিভিন্ন এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু প্রধান কাজ হলো:
১. বুদ্ধিমত্তা বা মনঃ মস্তিষ্ক বুদ্ধিমত্তা এবং মনের কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি বিভিন্ন ধরনের বুদ্ধিমত্তা, বিচার, মনোভাব, এমনকি প্রতিক্রিয়া নির্ধারণ করে।
২. নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়: মস্তিষ্ক বিভিন্ন শরীরের অংশের মধ্যে সমন্বয় বা সমন্বিত কার্যক্রম নির্ধারণ করে, যেমন হৃদ, শ্বাসকণ্ঠ, পাচকতন্ত্র, আদি।
৩. শিক্ষান্তর: মস্তিষ্ক শিক্ষান্তর হিসেবে কাজ করে, নতুন তথ্য অনুমান করে, স্মৃতিশক্তি সংরক্ষণ করে, নতুন কিছু শেখা এবং আবিষ্কার করা।
৪. অভিপ্রেত: মস্তিষ্ক মানুষের শরীরের সমস্ত ক্রিয়ার নির্দেশনা এবং নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন হৃদপিণ্ড, শ্বাসকণ্ঠ, পাচকতন্ত্র, এদের কাজে মস্তিষ্ক নির্দেশনা দেয়।
৫. ইমোশনাল নিয়ন্ত্রণ: মস্তিষ্ক মানসিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে, যেমন খুশি, দুঃখ, ভীতি ইত্যাদি।
৬. সংস্কার এবং মেমোরি: মস্তিষ্ক নতুন তথ্য অনুমান করে এবং তা সংরক্ষণ করে যাতে পরে ব্যবহার করা যায়। এটি স্মৃতিশক্তি বা মেমোরির অংশ হিসেবে কাজ করে।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা যেভাবে মাপা যায়
মস্তিষ্কের ক্ষমতা মাপা হয় বিভিন্ন ধরণের মাপনিক পরীক্ষার মাধ্যমে। এই মাধ্যমে মস্তিষ্কের বিভিন্ন ক্ষমতা বিশেষত মনোবিজ্ঞানিক ও নিউরোসায়েন্সের আওতাভুক্ত মাপনিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়। একটি প্রমুখ মাপনিক পরীক্ষা হলো ইলেকট্রোএঞ্চেফালোগ্রাফি (EEG)। এই পরীক্ষায় মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের কার্যক্ষমতা এবং মস্তিষ্কের বিভিন্ন ধারার মধ্যকার সম্পর্ক মাপা হয়। আরও গবেষণা করা হয় ব্রেইন ইমেজিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেখানে বিভিন্ন ক্ষমতার মস্তিষ্ক এলাকাগুলির ছবি তৈরি করা হয়।
মস্তিষ্কের অংশগুলির মধ্যে কাজ সম্পাদন অংশ
মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশগুলি বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো:
১. মস্তিষ্কের প্রাথমিক ধারণাশক: প্রাথমিক ধারণাশক মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশে পরিবর্তন সৃষ্টি করে এবং সংজ্ঞার প্রেরণ বা প্রার্থনার জন্য দায়ী।
২. মস্তিষ্কের ক্রিয়াশীলতা নিয়ে দায়িত্বশীল অংশ: ক্রিয়াশীলতা নিয়ে দায়িত্বশীল অংশগুলি মস্তিষ্কের বিভিন্ন কাজ নিয়ন্ত্রণ করে, যেমন চলচ্চিত্র শেখার, ভাবনা করার, গোলক বা এলাকা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য।
৩. মস্তিষ্কের অনুভাব: মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশগুলি মানুষের বাইরের পরিবেশের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ইনপুটের উপর প্রতিক্রিয়া প্রদান করে।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা যে পরিমাপে বৃদ্ধি অথবা কমে যায়, তার কারণ
মস্তিষ্কের ক্ষমতা পরিমাপ করা হয় মৌলিকভাবে স্মৃতিতে এবং অন্যান্য মেয়াদগুলিতে পরিবর্তনের মাধ্যমে। এই পরিবর্তন হতে পারে স্মৃতি যাদের পরিমাণে, শক্তিতে, ব্যাপ্তিতে, বা অন্য মনোবিজ্ঞানিক ক্ষমতা সম্পর্কে।
এই পরিবর্তন হতে পারে যেমন, মস্তিষ্কের ক্ষমতা কমে যেতে পারে যেমন বাহ্যিক অথবা মানসিক স্থিতিশীলতার কারণে যেমন ক্ষতি, রোগ, বা বায়ুমণ্ডল বদলে যাওয়া। এর পরিবর্তে, মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে যেমন নতুন শিক্ষার অধ্যয়ন, ভাল খাবার ও পরিমাণিত ব্যাপারে সঠিক পুষ্টি, ও সামাজিক যোগাযোগের প্রোয়োগ।
এই সমস্যা ও সমাধানগুলির উপর ভিত্তি করে মনে হতে পারে যে কখন কোন সময় কোনও ব্যক্তির মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি অথবা কমতে পারে।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা পরীক্ষার পদ্ধতি
মনের ক্ষমতা পরীক্ষার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
১. IQ টেস্ট: এই পরীক্ষায় মনের ক্ষমতা মাপা হয়, সাধারণত বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং সমস্যার সমাধান করতে হয়।
২. মনোবিজ্ঞানী পরীক্ষা: মনের বিভিন্ন দিক এবং দক্ষতা মাপার জন্য মনোবিজ্ঞানী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
৩. মনোগত পরীক্ষা: মনোগত পরীক্ষা মাধ্যমে মনের স্বাস্থ্য, বিভিন্ন সমস্যা বা রোগ নিশ্চিত করা হয়।
৪. নিউরোইমেজিং পরীক্ষা: এই পদ্ধতিতে মস্তিষ্কের ছবি তৈরি করা হয়, যা মনের কাজের প্রক্রিয়া ও মৌলিক ধারণার বিষয়ে তথ্য দেয়।
এই পদ্ধতিগুলোর মধ্যে কোনটি ব্যবহার করা হবে তা স্থানীয় প্রস্তুতি, উদ্দীপনা এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
মস্তিষ্কের প্রধান রোগ আমাদের যা যা জানা দরকার
মস্তিষ্কের প্রধান রোগের সম্পর্কে জানা দরকার বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি হল:
১. মেডুলা অবস্থা: মেডুলা মস্তিষ্কের একটি অংশ যা শ্বাসকেন্দ্রিক নিয়ন্ত্রণ করে। যদি এটি আঘাত পায় বা আত্মহত্যা প্রচেষ্টা হয়, তবে এটি জীবনবিদ্যা এবং নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
২. মেমোরি ও মেন্টাল হেলথ: মস্তিষ্কের ক্ষমতা এবং মেমোরির সংরক্ষণ নিয়ে জানা দরকার। মস্তিষ্কের সমস্যার কারণে মনোদৌর্বালিক সমস্যা হতে পারে, যেগুলোতে মনের অস্থিতি, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, বা ডিপ্রেশন সহ।
৩. নিউরোডিজিনারেটিভ রোগ: যেমন পার্কিনসন রোগ, আলজাইমার রোগ, একইসাথে আমন্ত্রণ করা হলো।
৪. মানসিক বিকল্প: মস্তিষ্কের রোগ হলে মানসিক সমস্যার মধ্যে সম্পর্ক থাকতে পারে, যেমন মনোচিকিৎসা বা মনোস্থিরতা সম্পর্কে।
৫. সামগ্রিক মস্তিষ্ক স্বাস্থ্য: পরিষ্কার খাবার, শরীরের কার্যক্ষমতা বজায় রাখা, মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন গ্রহণ ইত্যাদি।
এগুলি বাক্যে সারাংশ করা যেতে পারে, তবে প্রত্যেকের বিষয়গুলি বিস্তারিত অন্বেষণের প্রয়োজন হতে পারে।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যবিষয়ক সমস্যা সম্পর্কে আপনি যা যা করতে পারেন
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যবিষয়ক সমস্যা সম্পর্কে যেকোনো সময়ে আপনি নিম্নলিখিত কিছু করতে পারেন:
1. শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়ানো: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য সম্পর্কে শিক্ষা দিতে এবং সচেতনতা বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের মস্তিষ্কের সাথে সম্পর্কে সাধারণ ধারণা এবং বিষয়গুলি নিয়ে প্রশ্ন করার উপকারিতা থাকে।
2. স্বাস্থ্যকর খাবার ও জীবনযাপন: পুষ্টিগুলি সঠিক খাবার এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করা যেতে পারে।
3. নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম মনের স্বাস্থ্য ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
4. মানসিক স্বাস্থ্য: মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে যত্ন নেওয়া, ধ্যান এবং মেডিটেশন প্রাক্তন মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য বিষয়গুলির প্রতি আপনার উত্তরপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে।
5. নিয়মিত পরীক্ষা ও চিকিৎসা: সাধারণ চেক-আপ এবং নিয়মিত চিকিৎসা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে।
6. অবসাদ বা চিন্তা: যদি আপনার বা কারো চিন্তা, অবসাদ বা অস্বস্থতা সম্পর্কে চিন্তা করেন, তবে এটি একটি পেশাদার স্বাস্থ্যবিষয়কে সার্ভিস করেন যাতে আপনি সঠিক চিকিৎসা ও সহায়তা পেতে পারেন।
7. নিয়মিত শুয়ে যাওয়া: পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
8. নিশ্চিত যোগাযোগ: আপনি বোধগম্য সমস্যা বা চিন্তা অনুভব করলেন তা সাধারণত আপনার বিশ্বাসযোগ্য সাথী, পরিবার সদস্য, বন্ধু বা চিকিৎসকে জানাতে পারেন।
এছাড়াও, যদি আপনি বা কেউ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য সম্পর্কে চিন্তিত থাকেন তাহলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযো
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যবিষয়ক সমস্যা প্রতিরোধে আপনি যে ধরণের পরামর্শ অনুসরণ করতে পারেন
মনের স্বাস্থ্য সম্পর্কে যে ধরণের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত, তা নির্ভর করবে কোন ধরণের সমস্যার সম্মুখীন আপনি। তবে, কিছু সাধারণ পরামর্শ রয়েছে যা সাধারণত সবার জন্য কাজে আসতে পারে:
1. নিয়মিত ব্যায়াম করা: ব্যায়াম মনের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়াম করে মন স্বাস্থ্য উন্নত করা সম্ভব।
২. ভাল খাবার করা: পুষ্টিকর খাবার খাওয়া মনের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং মানসিক সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
৩. নিয়মিত বিশ্রাম ও নিয়মিত ঘুম: প্রতিদিন যথাযথ ঘুম প্রাপ্তি মনের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৪. মন সম্পর্কে চিন্তা করা এবং সাথে কাজ করা: মনের স্বাস্থ্যের জন্য নিজের সাথে সম্পর্কে চিন্তা করা এবং সমস্যার সমাধানে সাহায্য চেষ্টা করা প্রয়োজন।
৫. ধ্যান এবং মেডিটেশন: ধ্যান এবং মেডিটেশন মনের শান্তি এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ।
৬. পর্যাপ্ত সময় বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে কাটানো: ভাল সম্পক মনের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৭. প্রফেশনাল সাহায্য অনুরোধ করা: যদি মনের সমস্যা খুব বেশি হয় এবং নিজে নিজে সমাধান করা অসম্ভব হয়, তাহলে প্রফেশনাল সাহায্যের অনুরোধ করা উচিত।
এই সাধারণ পরামর্শগুলি মনের স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় হতে পারে। তবে, যদি আপনার কোনো নিশ্চিত সমস্যা থাকে, তাহলে প্রফেশনাল চিকিৎসার সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
শেষকথা
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে মানুষের মস্তিষ্ক একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেটাকে সবসময় সতেজ রাখতে হবে।
0 Comments