বিশ্বের ১০ ধনী ব্যক্তি

 

বিশ্বের ১০ ধনী ব্যক্তি

বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের নামের গণনা করা হলে, অত্যধিক ধনী ব্যক্তির তালিকা সাজানো সহজ কাজ নয় ধনীতের তালিকা হাজার হাজার উদাহরণ দিয়ে বাড়তে পারে  

 


তবে, একেবারে সেরা ১০ জন বা এই তালিকাতে অংশগ্রহণ করতে যেসব ব্যক্তি সাধারণভাবে অংশীদার করা হয়েছে, তাদের উল্লেখ করা যাবে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকা সংক্ষেপে সাজানো যায় নিম্নলিখিত উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের উল্লেখ করে:

 

জেফ বেজস (Jeff Bezos):

জেফ বেজস একজন প্রযুক্তি উৎপাদক, উদ্ভাবক, পূর্ব ব্যবসায়ী এবং অন্যান্য প্রজেক্ট উত্থাপক যিনি আমেরিকান কোম্পানি আমাজন ডটকমের প্রথম প্রধান নির্বাহী অফিসার (CEO) হিসেবে অধিকার করেন আমেরিকার বিগগেস্ট সবচেয়ে প্রতিষ্ঠানসম্পন্ন কোম্পানি আমাজন তার নেতৃত্বে বিশ্বের একটি অগ্রগণ্য বন্ধুত্বপূর্ণ -কমার্স সংস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়

 

বেজস বর্তমানে দুইটি প্রধান প্রকল্পের সংলগ্ন প্রথমটি হলেন আমেরিকান রকেট উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের উদ্ভাবিত স্পেস কোম্পানি ব্লু অরিজিন বেজস এখন পৃথিবীতে অন্যতম ধনী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত, যেটি মহাকাশে মানব নক্ষত্রের অগ্রগতিতে বেজসের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোক্তা দ্বিতীয়টি প্রকল্প হল বেজস ইন্সটিটিউট অব হেল্থ (Bezos Earth Fund), যা বেজস নিজের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠান করেছেন এবং এর মাধ্যমে প্রাকৃতিক সংসাধনে অবদান রাখতে চান

 

বেজসের সাফল্যের পিছনে দক্ষতা, পরিকল্পিত উদ্যোক্তা মণ্ডলী, দৃষ্টিশক্তি এবং প্রতিশ্রুতিবাদী মানব স্বার্থ প্রবর্তন এবং পরিকল্পিত প্রবৃদ্ধির প্রচেষ্টা সম্মিলিত আছে তার সফলতার স্তূপের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল লক্ষ্য এবং অবস্থানের অনন্যতা যেটি তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন

এলন মাস্ক (Elon Musk):

এলন মাস্ক হলেন একজন প্রযুক্তি উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা, এবং প্রভাবশালী ব্যক্তি তার ক্ষুদ্রতম থেকে শুরু করে একটি মাধ্যমবিদ্যা প্রতিষ্ঠান, স্পেসশিপ উদ্ভাবন কেন্দ্র, গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি, এবং প্রবল ব্যক্তিগত চুক্তির মাধ্যমে পরিচিত হওয়া তার কর্মকাণ্ডের মাত্র কিছু উল্লেখযোগ্য উদাহরণ

এলন মাস্ক জানা যায় তার কোম্পানিগুলির মধ্যে সেরা উল্লেখযোগ্য মধ্যে টেসলা, স্পেসএক্স, এবং নিউরালিংক অধীনে আসছে

. টেসলা: এলন মাস্ক সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী পরিচিতি অর্জন করেছেন তার পরিচালিত বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদ্যা উদ্ভাবন কোম্পানি টেসলা মোটরস, যা গোয়া গ্যাস ইঞ্জিনের প্রতিস্থাপন করে ইলেকট্রিক গাড়ি সৌর শক্তিতে নিয়ন্ত্রিত বাতাস বিশেষজ্ঞ বিকাশ করেছে

 

. স্পেসএক্স: স্পেসএক্স হল এলন মাস্কের পরিচালিত বা মৌলিকভাবে স্থাপিত স্পেস পরিযায় এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ যাত্রা পরিকল্পনার অংশগুলি উপনিবেশ করে, সহজে আয়তন বা প্রমাণিত আপেক্ষিকতা বা পৃথিবীর প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করে

 

. নিউরালিংক: এলন মাস্ক নিউরালিংকের মাধ্যমে মানব ইন্টারফেস সৃষ্টির লক্ষ্যে মানব মস্তিষ্কের সাথে সাক্ষাৎকার করার প্রয়াসে নেমেছেন এটি মানুষের মস্তিষ্কের কাছে ইলেকট্রোড প্লেস করে মন্ত্রিকারী সাইবারনেটিকস বা মেশিন লার্নিং টেকনোলজির মাধ্যমে মানব স্মৃতি, বোধগম্যতা এবং অন্যান্য মানব বোধগম্য প্রক্রিয়াগুলি পরিমাপ করে বুঝতে চেষ্টা করে

 

এলন মাস্কের এই ব্যাপক ক্ষমতা প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য তিনি প্রশংসা পেয়েছেন এবং একে সামাজিক মিডিয়া, প্রচারণা এবং উদ্ভাবনের প্রসারের মাধ্যমে একটি আদর্শবান হিসেবে গড়ে তোলেন

 

আরো পড়ুন : বিশ্বের সর্বোচ্চ ১০টি ধনী দেশ

 

বিল গেটস (Bill Gates)

বিল গেটস একজন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠাতা, উদ্যোক্তা, ফিলান্থ্রোপিস্ট তিনি মাইক্রোসফ্ট কোর্পোরেশনের সংস্থাপক এবং প্রাথমিক পরিচালক হিসেবে পরিচিত গেটস তার প্রযুক্তি নিজস্বকে দিয়ে সাধারণ মানুষের জীবনে অবদান রাখেন, যাতে সম্পূর্ণ বিশ্বের মানুষের জন্য প্রযুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করা যায়

বিল গেটস বর্তমানে প্রচুর ধর্মীয় সামাজিক কাজে লিপ্ত রয়েছেন, যেমন বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে অনুষ্ঠান, শিক্ষা স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য অনুষ্ঠান, এবং গরিব দুর্বল মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা সরবরাহে সহায়তা

তার প্রতিষ্ঠান, বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন (Bill and Melinda Gates Foundation), বিশ্বের সর্বোচ্চ ফিলান্থ্রোপিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি, যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য প্রসারিত বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে অগ্রগতিবাদী প্রকারে কাজ করে

গেটসের কৃতি এবং লেখাপত্র একাধিক বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব প্রদর্শন করে, যেমন প্রযুক্তি, পুস্তকের প্রচার শিক্ষা, ফিলান্থ্রোপি, এবং বৈজ্ঞানিক উন্নতি

গেটসের উদ্যোগে মাইক্রোসফটের উন্নতির প্রক্রিয়া ছিল একটি মুখ্য ধারাবাহিক অংশ, যা প্রযুক্তিতে মানুষের সমস্যা সমাধানে গ্রাহকদের সাথে মিলিত হয়ে বিশ্বস্ত সমাধান উপস্থাপন করে

গেটস প্রচুর সময় পাড়েন পুস্তকের প্রচার-প্রসার এবং পড়ায় তার পড়ার অভ্যাস দেখতে হয় তার ব্যক্তিগত ব্যাগে সবসময় বই নিয়ে হতাশা রয়েছে

বিল গেটসের একটি বড় উদ্যোগ হলো "আইডিয়া ভাগাভাগি" (ideagora), যেখানে মানুষেরা সমস্যার সমাধান করার জন্য আদান-প্রদান করতে পারেন

গেটসের কাজের সাথে তার ব্যক্তিগত জীবনের সাথেও মিল আছে অনেক রূপ তিনি বাস্তবেতে বিশেষভাবে মনোমুগ্ধ এবং পুরস্কৃত হয়েছেন একে অপরের প্রতি

সমগ্র প্রযুক্তি উদ্যোগের পরিচালনায় তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, যেখানে তিনি সুতরাং একজন ব্যবসায়িক বিশ্লেষক হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হন

গেটস একটি সাধারণ মানুষের মত প্রতিষ্ঠিত হন, যে প্রযুক্তিতে নিজেকে পরিচয় দেন, এবং পৃথিবীতে প্রযুক্তির মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে তার বৃহত্তম অবদান দেন

বারেন বাফেট (Warren Buffett)

ওহ, ওয়ারেন বাফেট! তার উপর কতগুলি লেখা আছে না! ওয়ারেন বাফেট একজন সাধারণ মানুষের জন্য অসাধারণ হিসাবে পরিচিত বিত্তবাণিজ্য বিশেষজ্ঞ এবং অধ্যাপক তিনি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার পর কোনো বিশেষ প্রশিক্ষণ নেননি, তাই তার সম্পর্কে লেখার সময় যে বিশেষ মূল্য পেতে পারে, সেটা হলো তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং অদ্বিতীয় বুদ্ধিমত্তার প্রতি ভরসা

 

তিনি সংগ্রহে বৃদ্ধি করেন এবং তার নিজস্ব সম্পদ ব্যবসা, বার্কশিত, বীমা, ইনভেস্টমেন্ট সংস্থা, এবং একইসাথে বাফেট হ্যাথাওয়ে একটি অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তার অন্যত্র অবদান সম্পর্কে লেখা হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ে, যেমন নিজস্ব সম্পদ ব্যবসা, পুরাতন ব্যবসা কৌশল, নির্দিষ্ট শেয়ার মূল্য বিশ্লেষণ, এবং অদ্ভুত বিনিয়োগ দর্শন

একজন স্বতন্ত্র চিন্তামুলক ব্যক্তিত্ব হিসাবে, ওয়ারেন বাফেট যখন একটি বিষয়ে একবার প্রতিপক্ষে অভিযোগ করেন, তখন মানুষের মধ্যে প্রচুর গৌরব এবং আদর উদ্ধত হয় তার মতে, পুঁজিবাজারে লেখালেখি সম্পর্কে আরও অনেক অধ্যায় লেখা যেতে পারে, যাতে তার ব্যক্তিত্ব, নৈতিকতা এবং বিশ্বাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করা যায়

মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg)

মার্ক জুকারবার্গ একজন প্রযুক্তি উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা, এবং ফেসবুকের প্রথম মুখোমুখি তিনি ফেসবুকের সংস্থাপক বর্তমান সিইও হিসেবে পরিচিত জুকারবার্গ বাস্তবায়ন করেছেন একটি সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম যা বহুল ব্যবহারকারীর সাথে যোগাযোগ সাধার

মার্ক জুকারবার্গ ১৯৮৪ সালে মেইন, নিউ যোর্কে জন্মগ্রহণ করেন তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছিলেন যখন তিনি ফেসবুক সাইটটি তৈরি করেন এবং ২০০৪ সালে এটি সার্ভারে শুরু করেন প্রাথমিকভাবে তারা ছাত্রদের জন্য এটি তৈরি করেন, কিন্তু তারা তার পরিস্থিতির দিকে নজর দেওয়ার পরিকল্পনা করেন

জুকারবার্গের প্রথম সার্ভারের আবিষ্কার হলো "ফ্যাকমাশ" নামে, যা তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় ব্যবহারকারীদের ফটো শেয়ারিং সাইট হিসেবে শুরু করেন পরবর্তীতে, এই প্ল্যাটফর্মটি ফেসবুক নামে পরিণত হয়েছিল এবং এটি একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসেবে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রচলিত হয়ে উঠেছে

ফেসবুক এখন মার্কিন প্রযুক্তি সংস্থা হিসেবে পরিচিত, তবে এটি একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক যা মানুষের প্রায় পূর্ণভাবে সংযুক্ত করে মার্ক জুকারবার্গ এছাড়াও বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রযুক্তিতে সুস্থ আগ্রহ রাখেন, যেমন এইচটিএমএল, জাভাস্ক্রিপ্ট, পাইথন, এবং সি++ তিনি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠানের বিকাশ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসার পথে অগ্রগতি করেছেন


 ল্যারি
পেজ (Larry Page)

ল্যারি পেজ (Larry Page) একজন প্রযুক্তি উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা, এবং প্রশাসক যার কাজের জন্য তিনি পরিচিত হতে পারেন পেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিল্ডিং থেকে সার্চ ইঞ্জিন বা ওয়েব সার্ভিস হিসেবে পরিচিত হতে পারেন, তার নাম গুগল পেজ এবং তার সঙ্গী সার্জে ব্রিন গুগল কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন এবং তার সৃজনশীল উপাদানগুলির মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী এবং সরল ওয়েব সার্চ প্রদান করেন

ল্যারি পেজ সার্চ ইঞ্জিন প্রযুক্তির উন্নতিতে গভীর মনোনিবেশ করেন এবং এটির সাথে জড়িত বিভিন্ন প্রযুক্তি সরঞ্জাম এবং পরিষেবার উন্নতির জন্য নতুন পথ প্রদর্শন করেন তার মাধ্যমে, গুগল হয়ে উঠে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন এবং ইন্টারনেট বিজ্ঞানীদের জন্য একটি নতুন সম্ভার বিশ্বাস এবং শিল্পের পরিচিতির মাধ্যমে একটি নতুন যুগের মূল্যায়ন বাধায় গুগল দিতে পারে

পেজের পেশাদার জীবন পরিস্থিতি সাধারণ নয়, সেই দিকে তার একটি মৌলিক স্বাভাবিকতা রয়েছে তিনি ব্যক্তিগতভাবে পুরো জীবনের উপর প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসেন, এবং তার প্রতিষ্ঠানগুলি যেসব প্রযুক্তি সরঞ্জাম এবং পরিষেবা উপাদানে ভিত্তি করে তা অন্তর্নিহিত অনুভূতির মাধ্যমে মানুষের জীবন সহজ করে

ল্যারি পেজ একজন ব্যক্তিগতভাবে বিবেচনা করলে, তিনি হিসেবে একজন ব্যক্তিগত সাহায্যকারী এবং সহযোগী মনোনিবেশক হতে পারেন তিনি প্রযুক্তি বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন আবিষ্কার এবং উন্নতির জন্য ব্যাপক বিনিময় সঙ্গে অনুষ্ঠান এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রচার এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রচারের মাধ্যমে বিশ্বের উন্নতি প্রতিস্থাপন করেন

 

সার্জে ব্রিন (Sergey Brin)

সার্জে ব্রিন একজন তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং উদ্ভাবক তিনি রাশিয়ান-আমেরিকান অভিনেতা, ব্যবসায়িক এবং প্রযুক্তিবিদ হিসেবে পরিচিত তিনি ১৯৯৮ সালে সার্জে ব্রিন, ল্যারি পেজ এবং এরিক শ্রম সহ সার্জে এন্ড ল্যারি পেজ নামক প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠান গঠন করেন, যা পরবর্তীতে গুগল হয়ে পরিণত হয়

গুগল হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন, এবং তার সাথে সংযোগিত প্রযুক্তি পণ্য এবং পরিষেবা বিপণন করে সার্জে ব্রিনের নেতৃত্বে, গুগল হয়ে উঠা একটি উদাহরণ হিসাবে প্রযুক্তি বিশ্বের সামনে এক অসাধারণ অবদান করেছে এছাড়াও, ব্রিন একটি ভালো ব্যবসায়ী হিসাবে পরিচিত, যিনি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগলের সাথে প্রাথমিক সাক্ষাৎকার এবং বিপণনের দিকে তথ্যপ্রযুক্তির নতুন দিকে প্রযুক্তিগত সৃজনশীলতা এনে দিয়েছেন

তারা যৌথ ভাবে প্রথম সার্চ ইঞ্জিন গুগল তৈরি করেন এবং এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রবল ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে পরিচিত করেন তারা স্বচ্ছতায়, ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি ডেটা সুরক্ষায় গুগলের গুরুত্ব দেন এবং প্রযুক্তির প্রবর্তনে অগ্রগতি করতে চেষ্টা করেন

সার্জে ব্রিন একটি পরিপূর্ণ প্রযুক্তিবিদ হিসাবে পরিচিত, তিনি অনেক বইয়ে লেখা এবং প্রযুক্তি উপর অনেক বিশেষজ্ঞতা নিয়েছেন তিনি সবসময় প্রযুক্তিবিদ হিসেবে একটি উত্তম স্থানে অবস্থিত হতে চেষ্টা করেন এবং বিভিন্ন প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ এবং সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত বিশ্বকে আরও উন্নত করতে চেষ্টা করেন

মাইকল ব্লুমবার্গ (Michael Bloomberg)

সার্জে ব্রিন একজন তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং উদ্ভাবক তিনি রাশিয়ান-আমেরিকান অভিনেতা, ব্যবসায়িক এবং প্রযুক্তিবিদ হিসেবে পরিচিত তিনি ১৯৯৮ সালে সার্জে ব্রিন, ল্যারি পেজ এবং এরিক শ্রম সহ সার্জে এন্ড ল্যারি পেজ নামক প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠান গঠন করেন, যা পরবর্তীতে গুগল হয়ে পরিণত হয়

গুগল হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন, এবং তার সাথে সংযোগিত প্রযুক্তি পণ্য এবং পরিষেবা বিপণন করে সার্জে ব্রিনের নেতৃত্বে, গুগল হয়ে উঠা একটি উদাহরণ হিসাবে প্রযুক্তি বিশ্বের সামনে এক অসাধারণ অবদান করেছে এছাড়াও, ব্রিন একটি ভালো ব্যবসায়ী হিসাবে পরিচিত, যিনি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগলের সাথে প্রাথমিক সাক্ষাৎকার এবং বিপণনের দিকে তথ্যপ্রযুক্তির নতুন দিকে প্রযুক্তিগত সৃজনশীলতা এনে দিয়েছেন

তারা যৌথ ভাবে প্রথম সার্চ ইঞ্জিন গুগল তৈরি করেন এবং এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রবল ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে পরিচিত করেন তারা স্বচ্ছতায়, ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি ডেটা সুরক্ষায় গুগলের গুরুত্ব দেন এবং প্রযুক্তির প্রবর্তনে অগ্রগতি করতে চেষ্টা করেন

সার্জে ব্রিন একটি পরিপূর্ণ প্রযুক্তিবিদ হিসাবে পরিচিত, তিনি অনেক বইয়ে লেখা এবং প্রযুক্তি উপর অনেক বিশেষজ্ঞতা নিয়েছেন তিনি সবসময় প্রযুক্তিবিদ হিসেবে একটি উত্তম স্থানে অবস্থিত হতে চেষ্টা করেন এবং বিভিন্ন প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ এবং সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত বিশ্বকে আরও উন্নত করতে চেষ্টা করেন

লারি এলিসন (Larry Ellison)

লারি এলিসন একজন প্রযুক্তিবিদ এবং ব্যবসায়িক উদ্যোক্তা, যার কাজের অনেকটা অংশে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান Oracle Corporation নামের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান রয়েছে এলিসন একটি সাফটওয়্যার উন্নয়ন এবং মার্কেটিং উপর তার দক্ষতা দেখানোর জন্য পরিচিত

লারি এলিসন ১৯৪৪ সালে আমেরিকার নিউয়র্কের ম্যানহ্যাটানে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তার প্রাথমিক শিক্ষা এবং বাচ্চাবিদ্যালয়ের পরিচালনা এরপর ক্যালিফোর্নিয়ায় এসে ঘটে তিনি ১৯৭৭ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠান রয়েছেন যা আসলে মৌলিক নামে কেটিমে পরিচিত ছিল, যেটির পরিনামে পরবর্তীতে Oracle Corporation নামে পরিচিত হয় এলিসন একটি সফটওয়্যার উন্নত এবং ব্যবসায়িক দক্ষ ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে ওয়ার্ডর্প নতুনদের মধ্যে প্রধান কোড প্রয়োগ করে নতুন এবং সুরক্ষিত প্রোডাক্ট উন্নত করেছেন

 

এলিসন একটি প্রযুক্তিবিদ, তবে তার ব্যবসায়িক চোখ উদ্যোগী স্বভাবের জন্য পরিচিত তার সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান Oracle Corporation দ্বারা উন্নতি পেয়ে তিনি একজন অনেকগুলি চালক ব্যবসায়িক উদ্যোক্তা হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়েছেন

এলিসনের ব্যবসায়িক জীবনের অন্যতম বড় পরিণতির একটি মুহূর্ত হলো তার প্রযুক্তিবিদ স্বামী অল্ড্রিচ কাট্স এলিসন নামে অনুচিত গবেষণা এবং উন্নতিতে সহায়তা করার জন্য তার দিকে মোটামুটি ৩৫০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করা হয়েছিল

এলিসন একটি সাধারণ মূল্যায়ন ব্যক্তি না হলেও, তিনি অনেকগুলি বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনার বিষয় হয়েছেন, যেমন তার মূল্যায়ন প্রায়শই উচ্চমানের জন্য অমিত করা হয় তিনি

 ধরা পড়েন যে প্রযুক্তিতে নতুন আবিষ্কারের জন্য নিয়োজন করা উচিত এবং এটি সমাধানের একটি চেহারা হতে পারে, অন্যদিকে তিনি কয়েকবার অন্য সংস্থা বা প্রযুক্তি নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে মূল্যায়ন করেন

এলিসন একজন ব্যক্তিত্ব যা সাধারণত সমাজে প্রতিদিন দেখা যায় না, কারণ তার প্রতিদিনের জীবনের অনেক অংশ ব্যক্তিগত অংশ বা প্রযুক্তিবিদ বা ব্যবসায়িক প্রযুক্তিবিদের মাধ্যমে চালিত হয় তবে, এলিসনের ভূমিকা প্রযুক্তি উন্নতি এবং ব্যবসা প্রশাসনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে

 


 কার্লোস স্লিম (Carlos Slim)

কার্লোস স্লিম, মেক্সিকান ব্যবসায়ী এবং প্রবণ দানশীল, প্রচন্ড অধিকারপ্রিয় এবং বিতর্কিত ব্যক্তির মধ্যে একজন তিনি প্রধানতঃ সংস্থা উত্তর অমেরিকান টেলিকম (America Movil) এর প্রধান নির্বাহী কর্তা এবং মেক্সিকোর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত

স্লিম ১৯৪০ সালে মেক্সিকোর মেক্সিকান শহরে জন্মগ্রহণ করেন তার পিতা জুলিয়ান স্লিম হেন্সিয়া নামে একজন লেবানিজ মূলের ব্যবসায়ী ছিলেন যারা মেক্সিকোতে একটি বাজার বৈজ্ঞানিক পরিস্থিতির উপরে কাজ করেন স্লিম তার বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ প্রদর্শন করেন এবং মেক্সিকোর ন্যাশনাল আউটোনোমাস বিশ্ববিদ্যালয়ে (National Autonomous University of Mexico) পড়াশোনা শুরু করেন

স্লিমের ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপ শুরু হয় ১৯৬০ এর দশকে প্রথমে তিনি ইউনাইটেড স্টেটস সেনত্রাল ইন্টেলিজেন্স করপোরেশন (United States' Carso) একটি পদে চাকরি করেন তারপরে তিনি ব্যবসা শুরু করেন এবং প্রাচীন শিকল হাথে নেন তার প্রধান ব্যবসা প্রকল্পগুলির মধ্যে মূলত কমিউনিকেশন, টেলিকমিউনিকেশন এবং কোন শ্রেণির ব্যবসা বা সেবা তৈরি করা যায় এমন কোন উৎপাদন সংস্থা নির্মাণ করা বিষয়ে গড়ে তোলা

স্লিমের ব্যবসা সম্পর্কে সবচেয়ে বিশাল সর্বাধিক পরিচিত সংস্থা হলো 'উত্তর অমেরিকান টেলিকম' (America Movil) এটি দক্ষিণ মধ্য আমেরিকার সম্পূর্ণ বিপণিত অধিকারী এবং একটি প্রধান মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রদানকারী সংস্থা

স্লিমের আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা প্রকল্প আছে, যেমন সুকার (Grupo Carso) এবং মেক্সিকান ন্যাশনাল এলুমিনিয়াম কোম্পানি (Mexican National Aluminum Company)

স্লিম প্রাচীন সাহিত্য, পরিচিতি এবং বিজ্ঞানের প্রতি একটি অদার্শগ্রহণীয় প্রেমিক তার জীবনে কোন ধরনের ব্যাক্তিগত বা ব্যক্তিগত বিশ্বাস স্পষ্টভাবে নেই, তবে তিনি হিসাবের দক্ষতা, প্রচলিত ধারাবাহিক ধারণা এবং বিশেষ আর্থিক সাফল্যের জন্য প্রশংসা পেয়েছেন

সামাজিকভাবে, স্লিম একজন প্রচন্ড দানশীল ব্যক্তি তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সাংস্কৃতিক কার্যকরী উন্নয়নের জন্য বৃহত্তর ধারণা দিয়েছেন তার অনেক প্রকল্প মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, প্রযুক্তির উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সংস্থা পরিচালনা করেন

কার্লোস স্লিমের ব্যবসা দক্ষতা, বিশাল ধনসম্পদ এবং দানশীলতা তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বিতর্কিত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত করেছে তার প্রতিষ্ঠিত সংস্থা উদ্যোগগুলি মেক্সিকোর অর্থনৈতিক সাথে নিজের জন্য একটি স্থান গঠন করেছে

এই মানুষগুলি তাদের ব্যবসায়িক সাফল্য, উদ্যোগের প্রবৃদ্ধি, সাহায্যকারী কর্মকর্তাগণ এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের মাধ্যমে পরিচিত তাদের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সমাজে ব্যবস্থাপনা এবং কর্মীদের চাকরি সৃষ্টি হয়েছে এবং বিভিন্ন সেবা পণ্য মানুষের জীবনের গুণগত পরিবর্তনে সাহায্য করেছে এই ব্যক্তিদের ব্যবসায়িক এবং প্রজনন ক্ষেত্রে তাদের গবেষণা এবং নৈতিক দায়িত্ববোধ অব্যাহত রয়েছে তারা প্রায়ই বিশ্বের অত্যন্ত ভাল কাজের জন্য তাদের ধন এবং সম্পত্তি ব্যবহার করে সামাজিক আর্থিক সংবলিত বাংলাদেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে।

শেষকথা

বিভিন্ন দেশে অনেক ধনী লোক রয়েছে। যারা বড় বড় কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করে নিজ পরিশ্রম আজ এতো দূরে আসতে পেরেছে।  

 

 

Post a Comment

0 Comments