বিশ্বব্যাপী মহাকাশের সমস্ত বস্তু ও ঘটনা

বিশ্বব্যাপী মহাকাশের সমস্ত বস্তু ঘটনা

মহাবিশ্বে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে অনেক ঘটনা। আর এই ঘটনা ঘটার পেছনে অনেক গ্রহ-উপগ্রহ রয়েছে। আজ এই সকল গ্রহ-উপগ্রহ সম্পর্কে আলোচনা করবো।

  


তারাকারাশি (Stars)

আকাশের তারকারাশি মূলত স্থানীয় এবং দূরবর্তী তারাগুলির সমষ্টি বোঝায়। এই তারাগুলি পৃথিবীর আবহাওয়া আকাশগঙ্গার অনুভবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তারকারাশি একেকটি অসংখ্য তারা বা বিশাল গ্যালাক্সি থেকে গঠিত। এই তারকারাশি বিভিন্ন আকার, আকার, আলোর রঙ এবং আকারের হালকা পরিবর্তনে সমৃদ্ধ। তারকারাশির মধ্যে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ তারাগুলি, যেমন সূর্য, যে সহস্রাবশস্ত্র প্রাকৃতিক নিবিড়তা আলোর প্রকাশ সৃষ্টি করে। সমুদ্রে কেন্দ্রিক দৃশ্যটি প্রকাশ করে এবং পৃথিবীর জীবনের জন্য জরুরি অক্সিজেন পরিবারগত আলো সরবরাহ করে। সমস্ত ধরণের তারাগুলি আকাশে আমাদের সমাহিত করে, এবং বিশ্বের রহস্যময় এবং অসীম বিস্তৃতির মধ্যে আমাদের অগত্যার মুখ খোলে।

গ্যালাক্সি (Galaxies)

গ্যালাক্সি শব্দটি প্রায় অবিচ্ছিন্ন বিজ্ঞান পরিদর্শনের জন্য একটি সাধারণ শব্দ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে, যা আকাশগঙ্গার প্রায় সকল তারা অবস্থানের সমষ্টির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পৃথিবীতে অবস্থিত সকল তারাগুলির সমন্বয়কে বোঝার জন্য একটি পরিচিতি সরবরাহ করে। গ্যালাক্সি স্থানবিশেষ ধর্ম, আকার এবং তারাগুলির সংখ্যার সাথে মোতায়েন করে এবং সাধারণভাবে কোনও একটি সেন্টারে সংঘটিত হয়। এগুলি সাধারণত অন্য গ্যালাক্সিগুলির সাথে গ্রহণযোগ্য ইলাকায় অবস্থিত হয়। গ্যালাক্সিগুলির মধ্যে মানুষের প্রাচীন সময়ে কোনও ধার্মিক শিল্পগত প্রভাবের অধীনে স্থাপিত হয়েছিলেন, যা পূর্ব ইতিহাসে মানুষের চিন্তা এবং ধারণার জন্য গবেষণা করে। মোটামুটি ১০^১১ থেকে ১০^১২ টি তারা অনুমান করা হয়, যাদের প্রতিটি নিজস্ব গুরুত্বপূর্ণ স্বতন্ত্র জগতে অবস্থিত।

গ্যাস ধুমপানি (Gas and Dust)

গ্যাস ধুমপানি দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য অংশ। গ্যাস, প্রধানত মেথেন প্রোপেনের সংযোজিত রাসায়নিক যৌগ, বা প্রাকৃতিক অক্সিজেন নাইট্রোজেনের মিশ্রণ, বিভিন্ন ব্যবহারে ব্যবহৃত হয়। গ্যাসের ব্যবহার বাণিজ্যিক, পরিবাহী, প্রাণিসম্পদ অধিকাংশই জরুরী অবস্থায় জীবনমান বাড়ায়। ধুমপানি হলো ধোঁয়া উত্সর্গের ফলে উৎপন্ন কাঁচা পানির বাষ্পীয় মিশ্রণ। এটি মুখ, মাংসপেশী, শ্বাসকষ্ট, বিভিন্ন রোগে নিঃসরণে ব্যবহৃত হয়। ধুমপানির নিয়মিত ব্যবহারের ফলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি হয়, যা মানসিক শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তবে, এদের ব্যবহারের ব্যাপারে সতর্কতা অবশ্যই মেনে চলা উচিত, যেন পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যের ক্ষতি না হয়।


 

সূর্য (Sun)

সূর্য আমাদের প্রধান নির্বাহক, প্রাকৃতিক জ্বালানির উৎস। এটি গ্রহমণ্ডলের একমাত্র তারা যা আমাদের প্রাকৃতিক প্রকৃতির উত্স সূর্যমন্ডলে আবদ্ধ। এর ব্যাসার্ধ প্রায় ,৪০,০০০ কিলোমিটার, যা প্রায় ১১,০০০ গোটাকিলোমিটার আমাদের পৃথিবীর ব্যাসার্ধের প্রায় ১০০ গুণ। সূর্য প্রায় ৭৫ ভগ্নাংশের সাথে হাসান নয়, যা প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপমাত্রা উত্থাপিত করে। এর কেন্দ্রে প্লাজমা নামের অতিউত্থিত অবস্থান থাকে, যা অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা চাপে প্রকাশ গ্যাসের অবস্থান অনুমোদন করে। এটি মৌলিকভাবে হাইড্রোজেন হিলিয়াম বা গ্যাস থেকে গঠিত। প্রায় ১০০ বর্ষ ধরে, সূর্য বিকিরণ পৃথিবীতে পৌঁছানোর জন্য নিরাপত্তা প্রাপ্তির কাজ করে, এবং এর দ্বারা বিশ্বের সকল জীবজন্তুদের জীবনের উৎস হয়। এটি আলো, উষ্ণতা, পর্যাপ্ত অক্সিজেনের সরবরাহকারী। প্রাচীন সময়ে সূর্যকে দেবতার রূপে পূজা করা হত, এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে এর গুরুত্ব আছে।

আরো পড়ুন : মানুষের মস্তিষ্ক কি-এটি কিভাবে কাজ করে

গ্রহ (Planets)

গ্রহ হলো আকাশের অবস্থানে থাকা মহাবিশাল বস্তু গ্রহগুলি আমাদের সৌর পরিবারের অংশ, যা সূর্যকে অবিয়জ্যভাবে আবৃত করে এবং আমাদের পৃথিবী একটি তারা গ্রহ পৃথিবীর বাইরে অন্য গ্রহগুলি এসে যুক্ত আবহাওয়া এবং আকাশের অন্যান্য বিষয়ে অনুসন্ধান করা হয়ে থাকে বৃহস্পতি, মঙ্গল, শনি, বুধ, শুক্র, এই গ্রহগুলি আমাদের পরিচিত সৌর পরিবারের অন্যান্য গ্রহ এই গ্রহগুলি পৃথিবীর আবহাওয়া, মহাসাগর, বিচ্ছু বা মহাদেশের জীবনের সংসারের উপর প্রভাব ফেলে অন্যান্য গ্রহগুলির জন্য মানুষের সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানা আবশ্যক গ্রহের মোহাবিমুখতা এবং বাস জীবনের সম্ভাবনা নিয়ে বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করে এসেছেন আমরা গ্রহগুলির পরিবার, গঠন, আবহাওয়া, ওজন, গতি ইত্যাদি বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারি

উপগ্রহ (Moons)

উপগ্রহ হল পৃথিবীর আবস্থান বা অবস্থান অনুযায়ী এর চালনা অবস্থানগুলির কাছাকাছি স্থাপন বা প্রায়শই অমিলদৃশ্য বা অবস্থান প্রাপ্ত বা চূর্ণবিস্তৃত বস্তুর সম্পর্কে বলে। উপগ্রহের একটি জীবাণুবাহী সংস্থা, যা স্থানীয় বা সমতলের উপর চলতে পারে, সেটি প্রায়শই একটি গ্যাস্ট্রোপোড এর মাধ্যমে প্রাপ্ত হতে পারে এবং একটি গতির উপর স্থাপিত হতে পারে। সাধারণত, উপগ্রহগুলি আকার, আয়তন এবং গ্রহের নিকটস্থ প্রাকৃতিক শর্তাদির মধ্যে প্রথম গ্রহের আয়তন এবং আবস্থান এবং সংক্রান্ত অন্যান্য গ্রহগুলির বাইরে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য স্বীকার করে। একজন স্থানবিদ অথবা পৃথিবীর প্রকৃতির অধ্যয়নকারী হিসেবে একজন ব্যক্তি উপগ্রহগুলির সম্পর্কে অনেক ধরণের গবেষণা করে এবং তাদের গঠন, অবস্থান এবং বৈশিষ্ট্য নিরীক্ষণ করেন। তারা সাধারণত উপগ্রহগুলির বৈশিষ্ট্য, বাস্তব পরিস্থিতি, এবং তাদের সম্পর্কে বিভিন্ন সমীক্ষা করে তাদের বৈশিষ্ট্যগুলি নির্ধারণ করে থাকেন। উপগ্রহের এই ধরণের অধ্যয়ন পৃথিবীর বাইরের প্রায়শই অস্থিতিশীল অঞ্চলের গবেষণার সংজ্ঞায়িত অংশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন উপগ্রহের অবস্থান, সম্পৃক্ত আবস্থা এবং বৈশিষ্ট্যগুলি গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর গবেষণা, প্রতিবেদন এবং বিজ্ঞানের উন্নতি করতে সাহায্য করে। উপগ্রহের গবেষণা এবং তাদের সম্পর্কের জ্ঞান বেশ কিছু মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে এবং তারা উপগ্রহের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরও অনেক জিজ্ঞাসা করে যা পৃথিবীর বাইরের জীব


 
কোয়াসার (Quasars)

কোয়াসার হলো মহাবিশালের একটি অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রায় এবং পৃথিবীর দূরত্বের অত্যন্ত দীর্ঘ উপায়ে দূরবর্তী প্রজাতির নক্ষত্রের জন্য ব্যবহৃত একটি বাস্তব বা হাইপারভসিক জ্যোতির্বিদ্যার ধারণা। এই প্রজাতির নক্ষত্রের অনেকগুলির হাল মুলত গোলাকার আকৃতির, সংঘটিত প্রায়শই অত্যন্ত বৃহত এবং অত্যন্ত জ্বলন্ত অনেক পর্যন্ত। এগুলি ধরা পড়ে সংগ্রহশীল এবং কোয়াসার পৃথিবীতে মাপা যেতে সম্ভব নয়। কোয়াসারের ধ্বংসস্থল মহাবিশালের বিভিন্ন অংশের মধ্যে বিক্রয়ের ফলে তার আলোকসংস্কার অত্যন্ত বৃহত এবং ধ্বংসপ্রবাহের সাথে পরিবর্তনশীল। এই অস্থিত্বের দৃশ্যমান অতিসত্ত্বের কারণে, কোয়াসার বিশাল আবব্যক্তিক অধ্যায়টির মধ্যে নেই, কিন্তু তা জ্যোতির্বিদ্যার গবেষণা এবং সম্প্রসারণের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাথী।

কৃত্রিম উপগ্রহ (Artificial Satellites)

কৃত্রিম উপগ্রহ হল মানব নির্মিত উপগ্রহ বা উপগ্রহ গ্রহণকাজের যাতে ব্যবহৃত হয় পৃথিবীর আবশ্যকতা অনুযায়ী কৃত্রিম উপগ্রহ গবেষণায় কাজ করা হয় এই উপগ্রহগুলি মূলত মহাকাশের অনুসন্ধান, নকশা তৈরি করা, পৃথিবী বা অন্যান্য গ্রহে সম্পৃক্ত তথ্য সংগ্রহ এবং পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয় এগুলি সাধারণত অতিরিক্ত কৃত্রিম উপাদান সংস্থান হিসাবে ব্যবহৃত হয় যা নিজেকে গ্রহের অবস্থানে রেখে পৃথিবী থেকে সংগ্রহিত তথ্য প্রেরণ করে এই উপগ্রহগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত উপগ্রহগুলি ছিলো অ্যারটি, জার্নি, বেপিকল, এটি এম এস এগুলি মহাকাশ গবেষণা এবং নির্দেশনা প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয় কৃত্রিম উপগ্রহ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠার মধ্যে গবেষণা এবং নির্দেশনা প্রদানের জন্য মূল কারণে মহাকাশ উপগ্রহ গবেষণা কেন্দ্রের অংশ

কোসমোলজি (Cosmology)

কোসমোলজি মূলত মহাবিশ্বের অধ্যয়ন এবং তার গঠন, বিকাশ, এবং বিশ্ববিদ্যা সম্পর্কে সম্প্রেষণ করে। এটি প্রায়শই স্থানবিজ্ঞান, পাদার্থবিজ্ঞান, গণিত, এবং তার সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য বিজ্ঞানের সাথে সংগঠিত। কোসমোলজিতে মহাবিশ্বের গঠন, এর উপাদান, তার বিকাশের ইতিহাস, সময়ের অনুক্রম, গতি, এবং অবস্থানের বিভিন্ন বিষয়গুলি উল্লেখযোগ্য। এটি বহুল গবেষণাধর্মী একটি বিষয়, যা নতুন উপস্থিতির সন্ধানে অত্যন্ত গতিশীল এবং চ্যালেঞ্জিং হয়েছে। এটি আমাদের মহাবিশ্বের মৌলিক প্রশ্নগুলির প্রতিস্থাপন করে, আমাদের বুঝতে সাহায্য করে এবং আমাদের অদৃশ্য সম্প্রদায়ের উদ্দীপনা দেয়। কোসমোলজি সম্পর্কে অনেক সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন আছে, যেমন কোনও অবস্থানে জীবন সম্ভব কি না, মহাবিশ্বের আদি সৃষ্টি কীভাবে ঘটেছিল, এবং কোন ধরণের বাস্তবতা আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারি।

কোয়ান্টাম অবস্থা (Quantum State)

কোয়ান্টাম অবস্থা মহাকর্ষীয় তত্ত্বের সীমানা থেকে বেরিয়ে একটি নতুন বিজ্ঞানী ধারণা। এটি অণুবিজ্ঞানে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং পরিপূর্ণ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির উদ্ভাবনে ব্যবহৃত হয়েছে। কোয়ান্টাম অবস্থার মূল সিদ্ধান্ত হলো অণুবিজ্ঞানে কোয়ান্টাম মেকানিক্স নামক বিজ্ঞানের মৌলিক নিয়মগুলি মেটানো। এই নিয়মগুলি অণুবিজ্ঞানের নীতিমালা পরিবর্তন করে দেয়, যা সাধারণ পরিস্থিতিতে অবজারভার না হলেও কোয়ান্টাম স্কেলে গোঁজা গোঁজি দেয়। এটি আমাদের মহাবিশ্বের অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যগুলির উপর নতুন আলোকপাত প্রদান করে। কোয়ান্টাম অবস্থা নিয়ে অনেক গবেষণা চলছে, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তিতে অবদান রাখতে পারে।

অবিচ্ছিন্ন সময় ক্ষেত্র (Space-Time Continuum)

অবিচ্ছিন্ন সময় ক্ষেত্রে মানুষের ব্যক্তিত্ব অনেকটাই পরিবর্তনশীল হয়। সময়ের সাথে পরিবর্তনের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক, আচরণ, মনোভাব ধর্ম সহ অনেক কিছু বদলে যায়। যেমন, এক সময়ে রাজনৈতিক সামাজিক মেলায় প্রতিশ্রুতির জন্য লোকজন বলতেন, কিন্তু আজকে তা বহুতটাই পরিবর্তন পেয়েছে। প্রযুক্তির উন্নতি এবং বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সময়ের স্থায়ীত্বের ধারণা সহজেই চলে যাচ্ছে। সেই সাথে, বিভিন্ন সমাজের মানুষের সঙ্গে পরিচয় যৌথভাবে কাজ করার সুযোগ বাড়ছে। সময়ের গতির সাথে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নতুন সময় ক্ষেত্রে লোকের জীবনের উপযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

শেষকথা

পরিশেষে আমরা বলতে পারি বিভিন্ন উপগ্রহ সম্পর্কে জানা একান্ত জরুরী ভবির্ষতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

 

Post a Comment

0 Comments