বিশ্বের আশ্চার্যপূর্ণ ৯টি দর্শনীয় স্থান

 

বিশ্বের আশ্চার্যপূর্ণ ৯টি দর্শনীয় স্থান

বিশ্বের আশ্চার্যজনক বস্তুগুলির সম্পর্কে কথা বলা অনেকটা মজার একটি প্রশ্ন কারণ বিশ্ব তথ্যপূর্ণ এবং অবাক করতে পারে অনেকগুলি 

একটি লিস্ট তৈরি করা সম্পর্কে যে আপনার জ্ঞানের আশ্চর্য পূর্ণ বিষয় তা প্রভাবিত হতে পারে আপনার সাংবাদিক অভিজ্ঞতা, পাঠ্যক্রম, বাস্তবতা এবং সংস্কারের ভিত্তিতে তবে, একটি লিস্ট তৈরি করার জন্য আমি কিছুটা অল্প সাহায্য করতে পারি

পিরামিড

পিরামিড হল একটি চতুষ্কোণীয় বা ত্রিভুজাকার গঠিত স্তূপাকার গণিতিক আকৃতি এটি প্রায় সমমাপ সামান্তরিক তিনটি পালা এবং একটি আলস্য পালা বা প্রস্থ থেকে গঠিত হতে পারে পিরামিড একটি খুলা ত্রিমাত্রিক আকৃতি, অর্থাৎ এর দুটি মুখ কোনা আছে

পিরামিডের মৌলিক ধারণা হল আলস্য পালা, যা এর আধার হিসাবে কাজ করে সাধারণত পিরামিডের প্রতিটি পালার মধ্যে একটি কেন্দ্র থাকে, যা পিরামিডের উচ্চতা বা তীব্রতা নির্ধারণ করে যেহেতু পিরামিড ত্রিমাত্রিক, তার উচ্চতা তার নীচের পালার আলস্য পালার সংখ্যার উত্তম করে

পিরামিড একটি সম্মিলিত আকৃতি যার বিস্তার ক্ষেত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রয়েছে, যার কারণে এটি নির্দিষ্ট ধারণা এবং নিয়মের মাধ্যমে অনেক বিভিন্ন ধরনের পিরামিড তৈরি করা যায়

পিরামিড প্রায়ই রাশি গণিতে ব্যবহৃত হয়, যেমন ত্রিভুজ পিরামিড, চতুর্ভুজ পিরামিড, অনেকটি অকটাহেড্রনের মতো বহুবাহুক পিরামিড, ইত্যাদি পিরামিড প্রায়ই সাধারণত প্রযুক্তিতে এবং স্থাপনা প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়

সাহিত্যে, পিরামিড সাধারণত গোপনীয় বা মৃত্যুর নিশ্চিত চিহ্ন হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, সাধারণত একটি সেপ্টিকন বা সত্যেকালের চেহারা যা পরিচালকের জন্য অস্তিত্বের চিহ্ন হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে

পিরামিড বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে, যেমন ইজিপ্টের পিরামিড তাদের ধর্মীয় অর্থ, সোনার পিরামিড ভারতের প্রাচীন ইতিহাস, গোপন সংগ্রহস্থল বা ক্রিয়াকলাপের চিহ্ন হিসাবে

উফো (অজানা বিমান)

উফো, অথবা Unidentified Flying Object, হলো সেসব বিমানের বর্ণনা যা আকাশে উৎপন্ন হচ্ছে, যেগুলোর প্রকৃতি উৎস সনাক্ত নেই বা অজানা এই ধরনের বিমানের প্রচলিত সংক্ষিপ্ত অভিলেখ সাধারণত "উফো" নামে চিহ্নিত হয়

উফো সম্পর্কে মানুষের মধ্যে অনেক ধারণা এবং অস্থিরতা রয়েছে কিছু মানুষ মনে করেন যে উফো হলো বিদেশী আকাশগঙ্গা যাতাযাত করে এবং এগুলি আমাদের পৃথিবীতে আগত বা প্রেক্ষাগৃহীত হয়েছে অন্যেরা মনে করেন এগুলি নিজস্ব পৃথিবীতের সংস্কৃতির প্রতিনিধি বা অপরগ্রহের আকারে এসেছে

উফো সম্পর্কে অনেকগুলি রহস্যময় গবেষণা নিশানা প্রকাশ হয়েছে, কিন্তু এই গবেষণা সাধারণত স্বাভাবিক বা প্রয়োজনীয় পৃথিবীতের বিমান বা অন্যান্য প্রকৃতি উপঘাতের বিষয়ে কাজ করে এখানে মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, উফোর ব্যাপারে কিছু প্রমাণমূলক প্রমাণ পাওয়া যেতে পারেনি

কিছু মানুষ সেরা পরিবেশের গবেষণা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে এই বিষয়ে আগ্রহী নয়, কারণ এই উফো সম্পর্কে বেশ কিছু প্রচলিত বিশ্বাস নিয়ে নির্ধারিত হতে পারে যা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে প্রমাণিত হয়নি

সাম্প্রতিক দিকে এই ধরনের ঘটনার প্রকাশে প্রায় সাম্প্রতিক বিজ্ঞানীদের এবং প্রবন্ধকারদের মধ্যে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে অনেকে এই উফো ঘটনাগুলির পেছনে বিদ্যমান বৈজ্ঞানিক বা প্রাকৃতিক কারণ সনাক্ত করতে চেষ্টা করেছেন, তারপরেও এই সমস্যার সমাধান এখনও একটি অত্যন্ত বিষয়টি হিসেবে রয়েছে

 

প্যারিসের আইফেল টাওয়ার

প্যারিসের আইফেল টাওয়ার একটি অসাধারণ জাদুঘর যা প্রায় ১৩০ বছর ধরে মানুষদের চিত্রণ করে আসছে এটি প্যারিসের প্রধান আকর্ষণ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে পরিচিত ভবন মধ্যে একটি

আইফেল টাওয়ার কে প্রথম প্রস্তুত করেন স্থাপত্যকর্মী গুস্তাভ এফেল, যার নামে এই টাওয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় এটি সূর্যাস্তের দৃশ্য প্রদান করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল, কিন্তু এখন এটি প্যারিসের চিহ্নতার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে

এই টাওয়ার মোটামুটি ১১০০ ফুট উচ্চতার সাথে এবং এটি একটি মুদ্রার স্থাপত্য উপাদানের মতো প্রস্তুত করা হয়েছিল তার প্রধান পায়ের নিচে সাধারণত লোহার নির্মিত ছাদকের মতো তৈরি করা হয়েছিল, যা সামান্য আলোর প্রবাহের সৃষ্টি করে এবং ভবনটি সূর্যাস্তের দৃশ্য অদৃশ্য করে

এই টাওয়ারের তিনটি মহাস্থান আছে, যা প্রতিটি পায়ের শেষে কেন্দ্রিক অবস্থান করে প্রথম মহাস্থানটি মোটামুটি ২০৬ ফুট উচ্চতারে রয়েছে, দ্বিতীয় মহাস্থানটি মোটামুটি ৩৩৭ ফুট উচ্চতারে এবং তৃতীয় মহাস্থানটি ৬০৬ ফুট উচ্চতারে রয়েছে

আইফেল টাওয়ার এখনও একটি প্রায়শই ভিত্তির স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং প্যারিসের প্রধান ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে পরিচিত প্যারিস ভ্রমণের সময় অবশ্যই এই অসাধারণ ভবন দেখতে অনুমতি নিন এবং তার উচ্চতা আকর্ষণীয় নকশার সৌন্দর্য অনুভব করুন

মাউন্ট এভারেস্ট

মাউন্ট এভারেস্ট, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত, নেপালের তিব্বতের সীমান্তে অবস্থিত একটি অত্যন্ত গর্বস্থ এবং প্রতিষ্ঠিত অতীত ইতিহাসের অংশ এই পর্বতের উচ্চতা ,৮৪৮ মিটার বা ২৯,০২৮ ফুট, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানের পর্বত হিসেবে পরিচিত মাউন্ট এভারেস্টের নামকরণ হয়েছে এডমান্ড হিলারি এবং তেনজিঙ নরগে প্রথমবার পর্বতে উত্তোলনের জন্য ১৯৫৩ সালে সাফল্য লাভ করেন

এই পর্বতের উচ্চতা এবং মার্জিং তাত্ত্বিক প্রস্থ এর কারণে, এটি পূর্ণতা নির্দিষ্টভাবে অপুরনীত এবং জীবন ধরে অত্যন্ত মারাত্মক হিসেবে পরিচিত এই পর্বতের শীর্ষপান্ত নিয়ন্ত্রণ করা সহজ নয়, তার মধ্যে পাহাড়ি পাথরের পাহাড়িতে আঘাত স্থানান্তরিত হতে পারে, যা জীবন হানির জোখিম বৃদ্ধি করে

মাউন্ট এভারেস্টে প্রায় প্রতি বছর শিখারী দল প্রবেশ করে, যার মধ্যে বহুল শখের প্রাণী থাকতে পারে এই পর্বতের শীর্ষপান্তে পৌঁছার উপকরণের পর্যায়ে হিম ভারবহন করা, যা শীর্ষের সিঙ্গালার রুট নামক একটি উপকরণের জন্য প্রয়োজনীয় এই পর্বতের উচ্চতা, অনুকূল আবহাওয়া এবং মার্জিং অবস্থা মাউন্ট এভারেস্ট একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং চ্যালেঞ্জিং গন্তব্য তৈরি করে

মাউন্ট এভারেস্ট বাস্তবিকতার একটি অপূর্ণতা বিষয়ে একটি প্রচন্ড সাংশ্লেষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে, যা ক্ষেত্রে মানুষের উচ্চতার সাথে সঙ্গীত করে, পর্বত ভ্রমণের সাথে নিজেকে পরীক্ষা করতে তাদের প্রেরণা দেয় এই পর্বতের অত্যন্ত মার্জিং প্রস্থ বৃদ্ধি করে মাউন্ট এভারেস্ট বারবার শিখারীদের চ্যালেঞ্জ দেয় এবং তাদের অভিজ্ঞতা একটি অপূর্ণতা জীবনের উপাত্ত হিসাবে আদান প্রদান করে

মাউন্ট এভারেস্ট একটি অপূর্ণতা, একটি চ্যালেঞ্জ, একটি আকর্ষণ এবং একটি অতীত ইতিহাসের অংশ এই পর্বতের জীবনের নিকটতম অভিজ্ঞতা এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে মানুষের জীবনের নতুন দিকের উদ্দীপনা দেয়


 
নায়াগারা জলপ্রপাত

নায়াগারা জলপ্রপাত বিশ্বের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ জলপ্রপাতের মধ্যে একটি এটি উত্তর অমেরিকার মধ্যে অবস্থিত একটি অবাকজনক নিদর্শন এটি আসলে ক্যানাডার ওয়াটারফল্স থেকে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক স্টেট এর নায়াগারা নদীতে পড়ে

 নায়াগারা জলপ্রপাতের সর্বোচ্চ পড় প্রায় ৫৫ মিটার এবং সর্বোচ্চ প্রবাহ প্রায় ৬৫০০০ কিউবিক ফুট প্রতি সেকেন্ড এই জলপ্রপাতের অসাধারণ দৃশ্য প্রতি বছর হাজারো ভ্রমণকারীকে আকর্ষণ করে

নায়াগারা জলপ্রপাতের পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত হিসেবে মর্যাদায় পরিচিত হতে পারে, কিন্তু এটি একটি নিখুঁত সার্কিট ভেতরে বিভিন্ন ছলনাত্মক স্থানের সমন্বয়ে গঠিত

এই অবাকস্তরের সৌন্দর্য প্রদর্শিত করা হয় নায়াগারা জলপ্রপাতে রাতের সময়ে প্রয়োজনীয় প্রজ্ঞান ব্যবহার করে লাইটিং সার্কিট চালানো হয় এটি সকালে দুপুরেও দুর্দান্ত, কিন্তু রাতে এর সৌন্দর্য অপরিপূর্ণ হয়ে উঠে

নায়াগারা জলপ্রপাত সম্পর্কে সাধারণ ধারণা তৈরি করা যায় যে এটি একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য, কিন্তু এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরী অঞ্চলের অংশ নায়াগারা জলপ্রপাত একটি পর্যটন হাব এখানে ভ্রমণকারীদের জন্য বিভিন্ন আকর্ষণীয় জা‌‌য়গা রয়েছে, যেমন নায়াগারা নদী ক্রুজ, জলপ্রপাত দেখার ব্রিজ, এবং অনেক হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট

নায়াগারা জলপ্রপাত সামাজিক, পর্যটন এবং পরিবেশ বিজ্ঞানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এর সংরক্ষণ, পরিচালনা এবং পর্যটনের পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কে সঠিক নীতি পরিকল্পনা প্রয়োজন এটি পৃথিবীর অনেক সহস্র বছর ধরে মানুষের আকর্ষণ করে এবং একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করে

 আরো পড়ুন : কিভাবে বিশ্বকে জানবেন- জেনে নিন ১০টি উপায়

প্যারিসের লুয়ার মিউজিয়াম

প্যারিসের লুয়ার মিউজিয়াম বা "মিউজিয়াম লুয়ার" একটি বিখ্যাত এবং সুনামধন্য সংস্থান যা ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত এই মিউজিয়ামটি প্রায় একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিত, যেখানে বিভিন্ন ধরনের শিল্প, সাংস্কৃতিক মৌলিক, এবং প্রাচীন সম্পদের সংরক্ষণ, গবেষণা, প্রদর্শনী করা হয় এটি যদিও একটি বিশাল সারণি অবলম্বন করে, তবে প্রায়ই তার সাংস্কৃতিক ঐতিহাসিক দেখার জন্য পরিচিতি বেশি হয়

লুয়ার মিউজিয়ামের ইতিহাস অত্যন্ত রোমাঞ্চকর এটি প্রায় 1793 সালে ফ্রান্সের রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময় প্রতিষ্ঠিত হয় তখন প্যারিসের একটি প্রাচীন গার্ডারবান্ড বা রাজবাড়িগোল প্রাসাদের উপর মিউজিয়ামটি স্থাপিত হয় এই গার্ডারবান্ডের নাম ছিল "প্যালে রয়ালে" মিউজিয়ামের উদ্দেশ্য ছিল সম্পর্কিত রাজবাড়িগোলে অবস্থিত নীলমণি এবং অন্যান্য প্রাচীন বিশাল সম্পদগুলির সংরক্ষণ প্রদর্শন

মিউজিয়ামের অধিকাংশ ভবন প্যারিসের সেন্টরাল প্লেস নামক এলাকায় অবস্থিত এটি প্যারিসের মাধ্যমিক গ্রামে অবস্থিত একটি বিশাল আয়তনের জায়গা নেওয়া এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র লুয়ার মিউজিয়ামে প্রাচীন গ্রীক, রোমান, এবং মিশ্র সভ্যতার অনুকরণ স্থাপন করা হয়েছে, তার সাথে আরও মধ্যযুগীয় ইসলামি প্রভাবও রয়েছে

লুয়ার মিউজিয়ামে প্রদর্শিত প্রাচীন নীলমণি, মূর্তিমন্ত্র এবং অন্যান্য বিশাল আনুমানিক মূর্তিগুলি তার সবচেয়ে জনপ্রিয় আকর্ষণ এছাড়াও, প্যারিসের সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক ঘটনাবলী, শিল্প, প্রাচীন ইতিহাসের উদ্যান অবলম্বন করা হয়েছে

লুয়ার মিউজিয়াম বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং প্রত্যাশিত মিউজিয়ামের মধ্যে একটি হিসাবে পরিচিত এবং বহুল ভিজিট করা স্থান এটি প্যারিসে ভ্রমণের সময় প্রায়ই যাত্রীদের অবলম্বন করে এবং স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ভিজিটরদের দুটিরাও পছন্দিত গন্তব্য


 
তাজ মহল

তাজ মহল বাংলাদেশের ঢাকা শহরের সদরঘাট এলাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা এটি বাংলাদেশের প্রধান আইন ন্যাশনাল মিউজিয়াম হিসেবে পরিচিত এবং বিশ্ব ঐতিহাসিক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলির মধ্যে একটি

তাজ মহলের অস্তিত্ব মূলত মগল সাম্রাজ্যের শাহ জাহান এর রাণী মুমতাজ মহলের স্মৃতি হিসেবে গড়ে তোলা হয় শাহ জাহান মুমতাজ মহলের মরনের পরে তিনি এই মহান স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের দায়িত্ব দেন

তাজ মহল একটি প্রস্তাবিত বিশাল মার্বেল স্তূপ, যা মুমতাজ মহলের স্মৃতিতে নির্মিত হয়েছিল এটি মুমতাজ মহলের মরনের পর শাহ জাহান এর দ্বারা নির্মিত হয় এটি সুনামে অনেকটা "ভারতীয় স্নেহবিশেষে" তাজ মহল প্রস্তাবিত ছিল বিশাল অনুস্মারক যা মুমতাজ মহলের মনোরম মূর্তিতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তবে, তাজ মহলের নকশা এবং নির্মাণে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের শিল্পীদের অবদান ছিল

তাজ মহলের নির্মাণে মূলত মার্বেল, সোনা, পাথর, মুদ্রা এবং পাসান ব্যবহৃত হয়েছিল তাজ মহলের পর্যায়ক্রমের জন্য কার্যকর সোনার প্রস্থবিশিষ্ট সিংহাসন, সোনার হাঁস, সোনার কাঁকড়া এবং অন্যান্য পাথরের আকৃতির উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছিল

তাজ মহল একটি সুন্দর সানাতনিক স্মৃতিস্তম্ভ, যা বিশ্ব ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলির মধ্যে গণ্য এবং প্রশংসিত হয়ে উঠেছে এটি সারা বিশ্বে পর্যটকদের আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত এর সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, এবং ঐতিহ্যবাহিত মানুষের স্মৃতি অসময়ে আবিষ্কৃত হয়েছে এবং এটি আজও একটি অবদানশীল স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে পরিচিত

পার্থেনন মনিমেন্ট

পার্থেনন মনিমেন্ট (Parthenon Monument) একটি ঐতিহাসিক দীর্ঘায়ু স্মৃতিস্থল, যা যুগান্তকালীন গ্রিসের এথেনসের শহরে অবস্থিত এটি প্রাচীন গ্রিসের একটি অগ্রদূত স্মৃতিস্থল হিসাবে পরিচিত, যা গ্রিক দেবতা আথেনা পর্ষ্বকে উৎসাহিত করে তৈরি করা হয়েছিল

পার্থেনন মনিমেন্টটি প্রাস্তত সালের প্রারম্ভিক মূর্তিক বিশেষত আকর্ষণীয় হিসাবে পরিচিত এটি বিশাল, স্থির, মহান মনিমেন্ট হিসেবে সুপরিচিত, এবং গ্রিস সভ্যতা স্থাপত্যশৈলীর একটি অবিস্মরণীয় উদাহরণ

পার্থেনন মনিমেন্টটি যুগান্তের সময়ে মহান গ্রিক স্থাপত্যকলা এবং সংস্কৃতির জন্য একটি গৌরবময় প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল গ্রিক দেবতা আথেনা পর্ষ্বকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা, যা বলে দেয় গ্রিসের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় মানবতার অবতারণার গুরুত্ব

মনিমেন্টটির মৌলিক উদ্দেশ্য ছিল আকর্ষণীয় সৌন্দর্যের সাথে সাংস্কৃতিক ধর্মীয় আদরের মিলন তৈরি করা এটি একটি মহান বিশ্ববিদ্যালয়, গণমাধ্যম, সংস্থা, এবং ব্যক্তির পারম্পরিক সামাজিক জীবনের প্রশংসা এবং সাহায্যের জন্য একটি প্রামাণিক স্মৃতিস্থল হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল

আজও, পার্থেনন মনিমেন্টটি বিশ্বের একটি অনুমান্য মহান প্রাচীন স্মৃতিস্থল হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকে, এবং গ্রিক স্থাপত্যশৈলী এবং সভ্যতার একটি প্রধান উদাহরণ হিসেবে মর্মাহত রয়েছে এটি প্রতিষ্ঠানিকভাবে একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত এবং প্রচলিত এটি বহু প্রকারের পরিবহনের সুযোগ সরবরাহ করে এবং পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন ধরণের আয়োজন প্রদান করে

হুম্প্টি ডাম

হুম্প্টি ডাম একটি প্রসিদ্ধ নৌকাডুবি স্থল এটি মূলত একটি সাম্প্রতিক পরিবেশ যাতে নৌকাডুবি বিদ্যমান রয়েছে হুম্প্টি ডাম পানীয় মোহাসাগরের একটি অংশ এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকারের সামুদ্রিক কাজ করা যায়

হুম্প্টি ডামের সৌন্দর্য প্রাকৃতিক ভবনের জন্য এটি পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আকর্ষণ এটি কয়েকটি রাস্তার মাধ্যমে সহজে পৌঁছে যাওয়া যায়, যা পর্যটকদের অনুকূল করে

হুম্প্টি ডামে নৌকাডুবি প্রশিক্ষণ, নৌকাডুবি রেস, এবং বিভিন্ন ধরণের জলযান সুবিধা প্রদান করা হয় প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হুম্প্টি ডাম সংস্থা হুম্প্টি ডামে এই প্রশিক্ষণ সুবিধা সরবরাহ করে

এছাড়াও, হুম্প্টি ডাম আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য পরিচিত এখানে ভ্রমণ করার সময় পর্যটকরা অনেক সুন্দর সমুদ্র দৃশ্য, আকর্ষণীয় সূর্যাস্ত এবং সানসেট উপভোগ করতে পারে

একাধিক রকমের খাবারের সুযোগ প্রদান করা হয়, যা পর্যটকদের বিনোদনে অংশীদার করে হুম্প্টি ডামের আশেপাশে হোটেল, রেস্তোরাঁ, অন্যান্য বিনোদনের সুযোগ রয়েছে

সারসংক্ষেপে, হুম্প্টি ডাম একটি নৌকাডুবি স্থল যা পর্যটকদের প্রিয় হতে পারে এবং তাদের জন্য অনেক আকর্ষণীয় সুবিধা প্রদান করে এটি একটি আদর্শ গন্তব্য যেখানে পর্যটকরা নৌকাডুবি উপভোগ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভোগ করতে পারে

এই তালিকা প্রায় সবগুলি স্থান, প্রাণী, প্রযুক্তি এবং মানব নির্মিত জিনিস শামিল করে আপনি এই তালিকার মধ্যে কোনটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বা আপনার পছন্দের জিনিস হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেন

(সমাপ্ত)

 

Post a Comment

0 Comments