পুকুরে মাছ চাষ করতে চান- জেনে নিন ১০টি বিষয়
লাখো বেকারের জনপ্রিয় একটি পেশা হয়ে উঠেছে মৎস্য পালন। বর্তমান সময়ে মৎস্য পালন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হচ্ছেন। আর মৎস্য চাষ করতে হলে প্রথমেই আপনাকে পুকুর নির্বাচন করতে হবে।
তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পুকুরে মাছ চাষ করতে হলে কি কি বিষয়গুলো আপনাকে মনে রাখতে হবে।
মাছ চাষের জন্য যে ধরনের পুকুর নির্বাচন করবেন
মাছ চাষের জন্য প্রাথমিকভাবে একটি পুকুরের প্রয়োজন হলো যেন তাতে পানি ধারণ করা যায় সহ্যক্রিয়তা ও শখের জন্য। এটি অবশ্যই সম্পূর্ণ পরিষ্কার ও যথাযথভাবে কায়াম করা প্রয়োজন।
পুকুরের গভীরতা, পানি পরিস্থিতি, পানির গুণগত বৈশিষ্ট্য, আবদ্ধস্থলের আকার ইত্যাদি মাছ চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভাল পুকুরে মাছ চাষের জন্য নিম্নলিখিত ধরনের পুকুর উপযোগী হতে পারে:
১. উল্লেখযোগ্য সাইজের পুকুর: পুকুরের আকার মাছের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি বড় পরিমাণের মাছ চাষ করতে চান, তবে পুকুরের আকার বড় হতে হবে যেন মাছগুলি স্বতন্ত্রভাবে বৃদ্ধি পায়।
২. উচ্চ পানির স্তর: মাছ চাষের জন্য পুকুরে যত সম্ভব উচ্চ পানির স্তর রাখা উচিত। এটি মাছের অধিক উপকারী হতে পারে এবং অক্সিজেন ও খাবারের সরবরাহে সাহায্য করতে পারে।
৩. যথাযথ পানির গুণগত পরিস্থিতি: মাছ চাষের জন্য পানির গুণগত পরিস্থিতি খুব গুরুত্বপূর্ণ। পানির পরিস্থিতি যদি মাছের জন্য উপযোগী না হয়, তবে মাছের স্বাস্থ্য ও উন্নতি কঠিন হতে পারে।
৪. উত্তম আবদ্ধস্থল: পুকুরে উপযুক্ত ধারণা প্রদানের জন্য উত্তম আবদ্ধস্থল প্রয়োজন। এটি পুকুরের প্রদাহের কাঠামো, লেকের বৃদ্ধিক্ষেত্র, ড্রেনেজ পদ্ধতি ইত্যাদি যেসব বিষয়ের উপর নির্ভর করে।
৫. পরিস্কার ও সঠিক ব্যবস্থা: পুকুরের পরিস্কারতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি মাছের পুষ্টি ও উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে পুকুরের সাফাই ও ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত সুযোগ ও সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
মাছ চাষের জন্য পুকুরের গভীরতা কত রাখবেন
মাছ চাষের জন্য পুকুরের গভীরতা নির্ধারণ করার সময়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি মনে রাখা উচিত। মূলত, মাছের প্রকার, পরিমাণ, এবং আপনার চাষের লক্ষ্যগুলি বিবেচনা করে গভীরতা নির্ধারণ করা হয়।
কিছু সাধারণ নির্দিষ্ট রকমের মাছের জন্য গভীরতা সাজানো হতে পারে:
১. ছোট মাছের চাষের জন্য সাধারণত প্রায় ২-৩ ফুট গভীর পুকুর উপযুক্ত।
২. বড় আকারের মাছের জন্য পুকুর অধিক গভীর হতে পারে, যেমন তিলাপি, রুই, কাতল, শিং ইত্যাদি মাছ চাষের জন্য পুকুর গভীরতা সাধারণত ৬ ফুট বা তার ওপরে থাকে।
৩. নিশ্চিত করুন যে পুকুরের গভীরতা যতটা হোক, সেটা মাছের জীবনযাত্রা, খাবার সরবরাহ, ওকে প্রদানের জন্য যথেষ্ট সার্ভিসিং এর সাথে মিলে।
তবে, এই পরামিতির সাথে একটি বিবেচনা করা জরুরি যে, মাছের স্বাভাবিক পরিমাণের জন্য পুকুরের পরিস্থিতি, প্রাকৃতিক প্রাণিজীবী এবং গবেষণা এবং অভিজ্ঞতা সহযোগিতা প্রয়োজন।
পুকুরের পানিতে যে ধরণের মাছ চাষ করবেন
পুকুরে চাষ করা যায় বিভিন্ন ধরণের মাছ, যেমন রুই, কাতল, মাগুর, শিং, কই, গুলসা, তেংটুল, শর্করা, বাচা, বাঘের মাছ, শোল, তেলাপিয়া ইত্যাদি। মাছের চাষের ধরণ পুকুরের আকার, পানির গুণমান, ওকেনমেন্ট, বাজার চাহিদা ইত্যাদি বিবেচনা করে নির্ধারিত হয়। সাধারণত রুই, কাতল, মাগুর, শিং, কই ইত্যাদি প্রধান মাছের চাষে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও, প্রতিষ্ঠানিক পুকুরে সাধারণত তেলাপিয়া, পাঙ্গাস, সিঙ্গি, মাগুর, কার্প ইত্যাদি মাছের চাষ করা হয়। পুকুরে মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত পানির পার্মানেন্ট অবস্থা ও উচ্চ পোকেশনাল পানি গুণমানের জন্য যত্ন নেয়া প্রয়োজন।
পুকুর মাছ চাষের জন্য কোন ধরণের মাছ সবচেয়ে সুস্থ এবং সহজে পালন করা যায়
পুকুরে মাছ চাষের জন্য সহজে পালন করা যায় নিম্নলিখিত কিছু ধরণের মাছের মধ্যে:
১. রুই: রুই পুকুরে চাষ সহজ এবং দেখভাল করা যায় প্রায় সব জায়গায়। এই ধরণের মাছ ভালো খাদ্য সৃষ্টি করে এবং পুকুরের ময়লার বিষাক্ত কণা খায়।
২. কাতলা: কাতলা মাছের চাষ অনেক সহজ এবং এই মাছ জলের মধ্যে অধিকাংশই বাঁচে। তাদের জন্য বৃদ্ধিশীল পরিবেশ বিশেষভাবে উপযুক্ত।
৩. মাগুর: মাগুর মাছের পালন সহজ এবং সহ্যকর। এই মাছ ধরে প্রদত্ত খাবারে ভালো বৃদ্ধি পায়।
৪. কই: কই মাছের চাষ সহজ এবং কম খরচে হয়। তারা অধিকাংশই ভালো জলে বাঁচে এবং খাদ্য প্রাপ্তি করে।
এই মাছগুলির মধ্যে তোমার পুকুরের পরিস্থিতি এবং আবার প্রাথমিক প্রধান লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে মাছ চেষ্টা করা উচিত। পুকুরের আকার, প্রাকৃতিক পরিবেশ, ওপর প্রাথমিক আবার মাছের ধরন বিবেচনা করে আপনার চয়ন করা উচিত।
মাছকে যে ধরনের খাবার খাওয়াবেন
মাছের জন্য সঠিক খাবার তাদের সুস্থ এবং উন্নত গ্রোথ ও প্রতিবাদক্রিয় বান্ধবতা প্রদান করে। প্রধানত মাছের খাবার ছিলে প্রোটিন, মিনারেল, ভিটামিন, ফ্যাট, ও কার্বোহাইড্রেট। মাছের খাবারের মধ্যে বায়োমিটার এবং প্রোটিনের মাত্রা উচ্চ হতে হবে, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের মাত্রা সামান্য থাকতে হবে।
মাছের জন্য প্রধান খাবার হলে প্রজাতির বিবেচনা করা উচিত, কারণ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের খাবারের প্রয়োজনীয়তা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মাছের প্রোটিনের প্রতিশত মাত্রা পরিবর্তন করে থাকে এবং কিছু প্রজাতি সস্তার খাবারে মাথা নাড়ায়, যেমন কাটফিশ।
আপনার মাছের ধরন জানা না থাকলে আপনি অতিক্রান্ত প্রধানত মাছের খাবার প্রদান করতে পারেন, যেমন ড্রাই মাছ ফুড বা গ্র্যানুলার মাছ ফুড। এছাড়াও, মাছের জন্য মোটামুটি ভাঙ্গা শুকনা মাছ কিংবা পানি শুকানো খুচরা দেওয়া যেতে পারে, তা সহজে পাচন হয় এবং জিগ্যাস করা যায়।
যে সময় বা পরিস্থিতিতে মাছ চাষ করবেন
পুকুরে মাছ চাষ করার সময় পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিস্থিতি মানে জলের গুণগত অবস্থা, জলে অধিকাংশই পরিষ্কারও হতে পারে না। তাই মাছ চাষ করার জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক জল গুণগতভাবে সংরক্ষণ না করলে মাছের স্বাস্থ্য প্রতিকূল প্রভাবিত হতে পারে, যা তাদের বৃদ্ধির ও মর্যাদা প্রভাবিত করতে পারে। আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বায়ুগুণ এবং অন্যান্য পরিবেশগত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা। সঠিক পরিষ্কার জল, উপযুক্ত খাদ্য সরবরাহ এবং অন্যান্য পরিস্থিতি মাছের উন্নত বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পুকুরে মাছ রক্ষার জন্য যে ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করবেন
পুকুর মাছ চাষের জন্য কিছু রক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যেমনঃ
১. পরিস্থিতি মনিটরিং: পুকুরের জলের গুনগত অবস্থা, জলের তাপমাত্রা, অক্সিজেন পরিমান, প্রমাণিত ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি নিয়মিতভাবে মনিটর করা উচিত।
২. জল বৈপ্লবিকতা: যেমন, নিরাপদ জলের পরিবেশ সৃজন, নির্মাণ এবং পরিচালনা।
৩. কীটনাশক ব্যবহার: পুকুরে অবস্থান করা কীটনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে কীটপোষক কীটসমূহ বাড়া থাকা সম্ভাবনা কমায় এবং মাছগুলোর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।
৪. সার প্রবণতা ও পরিমাণ: মাছের উত্তপ্তি, বৃদ্ধি, এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় উপযোগী সারের মাত্রা এবং ধরণ নির্ধারণ করা উচিত।
৫. পুকুরের পরিস্থিতি উন্নতি: মাছের জন্য অপ্টিমাম পরিবেশ সৃজনে সুনিধান দেয়া, যেমন উক্ত ওকোলোজিকাল সার্কুলেশন সিস্টেম, জল পরিস্থিতির উন্নতি, সুস্থ জীবজন্তুসমূহের উন্নতি ইত্যাদি।
এই সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া মাছ চাষের প্রক্রিয়ার সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পুকুরে মাছের যে ধরনের চিকিৎসা করবেন
পুকুর মাছ চাষের জন্য কিছু রক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যেমনঃ
১. পরিস্থিতি মনিটরিং: পুকুরের জলের গুনগত অবস্থা, জলের তাপমাত্রা, অক্সিজেন পরিমান, প্রমাণিত ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি নিয়মিতভাবে মনিটর করা উচিত।
২. জল বৈপ্লবিকতা: যেমন, নিরাপদ জলের পরিবেশ সৃজন, নির্মাণ এবং পরিচালনা।
৩. কীটনাশক ব্যবহার: পুকুরে অবস্থান করা কীটনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে কীটপোষক কীটসমূহ বাড়া থাকা সম্ভাবনা কমায় এবং মাছগুলোর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।
৪. সার প্রবণতা ও পরিমাণ: মাছের উত্তপ্তি, বৃদ্ধি, এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় উপযোগী সারের মাত্রা এবং ধরণ নির্ধারণ করা উচিত।
৫. পুকুরের পরিস্থিতি উন্নতি: মাছের জন্য অপ্টিমাম পরিবেশ সৃজনে সুনিধান দেয়া, যেমন উক্ত ওকোলোজিকাল সার্কুলেশন সিস্টেম, জল পরিস্থিতির উন্নতি, সুস্থ জীবজন্তুসমূহের উন্নতি ইত্যাদি।
এই সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া মাছ চাষের প্রক্রিয়ার সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পুকুরে মাছের জন্য যে ধরনের পরিচর্চা করবেন
পুকুরে মাছ চাষের জন্য নিম্নলিখিত পরিচর্যা করতে হয়:
১. পুকুরের পরিস্কারতা বজায় রাখা: পুকুরের পানিতে বিশেষ ধরণের সারিতে আবহাওয়া অনুযায়ী অমানিয়ে থাকা ও বাতাসের সম্পৃক্ত কোন সমস্যা সমাধান করা গুরুত্বপূর্ণ।
২. পর্যাপ্ত খাবার সরবরাহ: মাছের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
৩. পুকুরের জলাশয় বাঁচার জন্য উপযুক্ত প্রদর্শন: যদি পুকুরের জলাশয় ব্যবহার হয়ে যায়, তবে স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ, উপযুক্ত পরিষ্কারতা, ও সুরক্ষা বাঁধাবাঁধি গুরুত্বপূর্ণ।
৪. মাছের অধিক সংখ্যার মামলা বিবেচনা: যদি পুকুরে মাছের অতিরিক্ত সংখ্যার সমস্যা হয়, তবে মাছ সংখ্যা প্রতিবন্ধী করার কদরপ্রাপ্ত হওয়া উচিত।
৬. মাছের স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা মোকাবিলা: যদি মাছের স্বাস্থ্য সমস্যার চিহ্ন প্রদর্শন হয়, তবে তা নিষ্পত্তি করার জন্য তাদের নিরীক্ষণ করা উচিত।
৬. পুকুরের অতিরিক্ত জলাভাস নিরীক্ষণ করা: যদি পুকুরে অতিরিক্ত জলাভাসের সমস্যা হয়, তবে এই সমস্যার নির্ধারণ ও প্রতিকার গ্রহণ করা উচিত।
৭. মাছের সম্পূর্ণ কাপড় অথবা সাবান ব্যবহার করা: পুকুরের জলে মাছের স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যার প্রতিরোধে বিশেষ ধরণের কাপড় বা সাবান ব্যবহার করা উচিত।
এই ধরণের পরিচর্যা করে পুকুরে মাছ চাষ সফল করা যায়।
মাছ চাষের জন্য যে ধরণের পুকুর প্রদর্শনী ব্যবহার করবেন
মাছ চাষের জন্য বিভিন্ন ধরণের পুকুর ব্যবহার করা হতে পারে যেমন:
১. স্থাপনাত্মক পুকুর: এই প্রকারের পুকুর অধিকাংশই পোকামাছ বা লোকাল মাছ চাষের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই পুকুরে সাধারণত সাপ্লাই চেইনের মাধ্যমে মাছ মোছা প্রাপ্ত হয়।
২. মৎস্য চাষের ট্যাঙ্ক: এই প্রকারের পুকুর সাধারণত ছোট আকারে হয় এবং এগুলো বাসা বা অফিসের ভিতরে রাখা যায়। এই প্রকারের পুকুরে আপাতত অনেক প্রকারের সাধারণ প্রজাতির মাছ চাষ করা যায়।
৩. বাগানিক পুকুর: এই প্রকারের পুকুর সাধারণত ছোট আকারে হয় এবং ঘরের বাগানে স্থাপন করা যায়। এই পুকুরে বাগানিক মাছ চাষ করা যায়, যেমন গোলদা, কাপ্পা, টিলাপি ইত্যাদি।
৪. বিশেষজ্ঞ পুকুর: এই প্রকারের পুকুর বিশেষজ্ঞ মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত হয়, যেমন শ্রীম্প পুকুর, পাংগাস পুকুর ইত্যাদি। এই পুকুরে সাধারণত উচ্চমানের মাছ চাষ করা হয় এবং পুকুরের পরিচালনা সাধারণত ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে।
পুকুরের ধরণ বেছে নিতে আপনার পরিস্থিতি, আর্থিক সাধারণতা, এবং পছন্দের মাছের প্রজাতি মেলামেশা করা উচিত।
পুকুরে মাছ চাষের জন্য যে ধরণের বাতাস প্রয়োজন
পুকুরে মাছ চাষের জন্য শুধু বাতাসের ধরণের সাবলীল ও শুষ্ক বাতাস নির্বাচন করা হয়। প্রধানত মাছের সাস্পেন্ড ওক্সিজেন এর সাথে নিয়ন্ত্রণ রাখা ছাড়াও, পুকুরের তাপমাত্রা, পরিমাণগুলি এবং পরিবেশের গুনগত অবস্থা ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। তবে, এই ধরণের বাতাসের প্রয়োজনের সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য পেতে পুকুরের আকার, মাছের প্রজনন প্রণালী, সমৃদ্ধির লক্ষণ এবং অন্যান্য পরিবেশগত অবস্থা বিবেচনা করা উচিত। এক্ষেত্রে পেশাদার সহায়তা অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
(সমাপ্ত)
0 Comments